হিন্দুরা মূর্তি পূজা করে কেন? এমন কোন হিন্দু নেই যে এ প্রশ্নটি শোনেনি।। কি এর উত্তর?
> উত্তর খুব সহজ। আমরা শহীদ মিনারে ফুল দেই।। কিন্তু ওইখানে কি শহীদ মানুষ থাকে ?? মুসলিমরা হজ্জ
করতে গিয়ে শয়তানের উদ্দেশ্যে একটি বড়
প্রস্তরখন্ডে পাথর ছুঁড়ে মারে।। ওখানেও কি
শয়তান থাকে ?? নাকি এগুলো প্রতিক হিসেবে
ব্যাবহার করা হচ্ছে ? আমাদের হিন্দু ধর্মেও
তাই..... মূর্তিগুলো আসলে পরম করুনাময় সৃষ্টিকর্তারই প্রতিরুপ। আরও সহজভাবে একটু চিন্তা করি প্রতিটি
ধর্মই বিশেষ একটা কিছুকে centralize করছে।
যেমন:- খৃষ্টানরা যীশু এবং মাতা মেরীর সামনে
প্রার্থনা করছে।। বাংলাদেশের মুসলিমরা
পশ্চিম দিকে আবার আমেরিকার মুসলিমরা পূর্ব
দিকে নামাজ পড়ছে।। কিন্তু কারন কি? To centralize কাবা শরীফ।। একই ভাবে আমরা হিন্দুরাও centralized হচ্ছি সামনে শুধু একটি মূর্তি রাখার মাধ্যমে। যীশু যখন ক্রুশ বিদ্ধ হন, তখন তিনি তার মুখটি একটি রুমাল দিয়ে ঢেকে দেন।। পরে তিনি রুমালটি এক শিষ্যের কাছে দেন।। যীশুর মৃত্যুর পর সেই রুমালটির মধ্যে যীশুর অবয়ব ভেসে ওঠে।। সেটি দেখেই আজ যীশুর
মুর্তি বানানো হয়। অর্থাৎ, যীশু তাঁর নিজের মুর্তি তাঁর
অনুসারীদের দিয়ে গিয়েছেন।। তাই তাঁর
অনুসারীরা তাঁর মুর্তির সামনে নীল ডাউন হয়ে
প্রার্থনা করবে এটাই স্বাভাবিক।। অনদিকে
prophet Muhammad (PBUH) যখন ধর্ম প্রচার
করেন, তখন সবাই মুর্তি পূজা করত।। তাই তিনি
সৃষ্টিকর্তার কোন প্রকার আকার বা অবয়বকে
তীব্রভাবে নিষেধ করে দিলেন।। তিনি সম্পূর্ণ
একটি বিপরীত গাইড লাইন দেন।। সুতরাং যারা
নবী মোহাম্মদ এর অনুসারী অর্থাৎ মুসলিমরা
তাদের কুরআনে যেভাবে নিরাকার সৃষ্টিকর্তার
নির্দেশ দেওয়া আছে সেভাবেই ধর্ম পালন করবে
সেটাই স্বাভাবিক।। আর আমরা কলিযুগের মুক্তিদাতা শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু যদি স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুর্তি পূজা করেন আর আমরা যদি তাঁর অনুসারী হয়ে থাকি তাহলে
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুর্তি পূজা আমরাও করব এটাই
স্বাভাবিক।। অর্থাৎ, যে যার অনুসারী, তিনি যেভাবে বলেছেন তারা সেভাবেই করবেন।
(তবে গুরুদেব শ্রীল প্রভুপাদ আসল বলেছেন শুধু মুর্তি পূজা থেকে আধ্যাত্মিক লাভ হবে মাত্র এক ভাগ আর নিয়মিত
জপ থেকে লাভ হবে নিরানববই ভাগ।) হরে কৃষ্ণ।
> উত্তর খুব সহজ। আমরা শহীদ মিনারে ফুল দেই।। কিন্তু ওইখানে কি শহীদ মানুষ থাকে ?? মুসলিমরা হজ্জ
করতে গিয়ে শয়তানের উদ্দেশ্যে একটি বড়
প্রস্তরখন্ডে পাথর ছুঁড়ে মারে।। ওখানেও কি
শয়তান থাকে ?? নাকি এগুলো প্রতিক হিসেবে
ব্যাবহার করা হচ্ছে ? আমাদের হিন্দু ধর্মেও
তাই..... মূর্তিগুলো আসলে পরম করুনাময় সৃষ্টিকর্তারই প্রতিরুপ। আরও সহজভাবে একটু চিন্তা করি প্রতিটি
ধর্মই বিশেষ একটা কিছুকে centralize করছে।
যেমন:- খৃষ্টানরা যীশু এবং মাতা মেরীর সামনে
প্রার্থনা করছে।। বাংলাদেশের মুসলিমরা
পশ্চিম দিকে আবার আমেরিকার মুসলিমরা পূর্ব
দিকে নামাজ পড়ছে।। কিন্তু কারন কি? To centralize কাবা শরীফ।। একই ভাবে আমরা হিন্দুরাও centralized হচ্ছি সামনে শুধু একটি মূর্তি রাখার মাধ্যমে। যীশু যখন ক্রুশ বিদ্ধ হন, তখন তিনি তার মুখটি একটি রুমাল দিয়ে ঢেকে দেন।। পরে তিনি রুমালটি এক শিষ্যের কাছে দেন।। যীশুর মৃত্যুর পর সেই রুমালটির মধ্যে যীশুর অবয়ব ভেসে ওঠে।। সেটি দেখেই আজ যীশুর
মুর্তি বানানো হয়। অর্থাৎ, যীশু তাঁর নিজের মুর্তি তাঁর
অনুসারীদের দিয়ে গিয়েছেন।। তাই তাঁর
অনুসারীরা তাঁর মুর্তির সামনে নীল ডাউন হয়ে
প্রার্থনা করবে এটাই স্বাভাবিক।। অনদিকে
prophet Muhammad (PBUH) যখন ধর্ম প্রচার
করেন, তখন সবাই মুর্তি পূজা করত।। তাই তিনি
সৃষ্টিকর্তার কোন প্রকার আকার বা অবয়বকে
তীব্রভাবে নিষেধ করে দিলেন।। তিনি সম্পূর্ণ
একটি বিপরীত গাইড লাইন দেন।। সুতরাং যারা
নবী মোহাম্মদ এর অনুসারী অর্থাৎ মুসলিমরা
তাদের কুরআনে যেভাবে নিরাকার সৃষ্টিকর্তার
নির্দেশ দেওয়া আছে সেভাবেই ধর্ম পালন করবে
সেটাই স্বাভাবিক।। আর আমরা কলিযুগের মুক্তিদাতা শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু যদি স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুর্তি পূজা করেন আর আমরা যদি তাঁর অনুসারী হয়ে থাকি তাহলে
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুর্তি পূজা আমরাও করব এটাই
স্বাভাবিক।। অর্থাৎ, যে যার অনুসারী, তিনি যেভাবে বলেছেন তারা সেভাবেই করবেন।
(তবে গুরুদেব শ্রীল প্রভুপাদ আসল বলেছেন শুধু মুর্তি পূজা থেকে আধ্যাত্মিক লাভ হবে মাত্র এক ভাগ আর নিয়মিত
জপ থেকে লাভ হবে নিরানববই ভাগ।) হরে কৃষ্ণ।
0 মন্তব্য(গুলি):