সবার পূজনীয় পরম বৈষ্ণব শ্রীল হরিদাস ঠাকুর মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, প্রহ্লাদ মহারাজ অসুর কুলে জন্মগ্রহণ করেন। আবার, চাপাল গোপাল, জগাই ও মাধাই ইত্যাদি পাপাচারী ব্যক্তিরা উচ্চ ব্রাহ্মণকুলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। যদিও বা তাঁরা পরবর্তী সময়ে মহাপ্রভুর কৃপায় মহান বৈষ্ণবে পরিণত হন।
যারা বিষ্ণুপ্রসাদে রুচিবিশিষ্ট নয়, যাদের অপ্রসাদ বা অমেধ্য দ্রব্যে রুচি আছে, যারা মাছ, মাংস, বিড়ি, নস্যি ইত্যাদি গ্রহণে পটু, তারা তুলসীমালা পরলেও বৈষ্ণব শ্রেণীর নয়।
আশার কথা এই যে,
জাতগোসাঁই বা জাতব্রাহ্মণ, জাতবৈষ্ণব পরিচয়ধারী ব্যক্তিগণের অনেকে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে ক্রমশ কলিযুগের যে চারটি নিয়ম--- আমিষ আহার বর্জন, নেশা বর্জন, তাস জুয়া বর্জন ও অবৈধ সঙ্গ বর্জন--- এই গুলি পালন এবং সংখ্যাপূর্বক হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন করছেন।
খবর বিভাগঃ
হিন্দু ধর্মীয় প্রশ্ন ও উত্তর
0 মন্তব্য(গুলি):